Howrah District Details Description | Know Your District and Some Unknown Facts | Daily GK Update

Howrah District Details Description

Howrah District Details Description | Know Your District and Some Unknown Facts | Daily GK Update: Howrah district is one of the busiest districts in the West Bengal state situated in eastern India. One of the highly urbanized areas of West Bengal is the Howrah district. The urbanized sectors gradually increase the slum populations. After Kolkata and Kalimpong Howrah is the third smallest district. It has a various rich heritage of thousands of years in the form of the great Bengali kingdom of Bhurshut. The district is named after its headquarters, it is the city of Howrah.

 

Howrah District Details Description: হাওড়া জেলার ইতিহাস

Hooghly district - Wikipedia

হাওড়া স্বতন্ত্র জেলার মর্যাদা পায় ১৯৩৭ সালে। ১৮৪৩ সালের আগে পর্যন্ত এই জেলাটি হুগলি জেলার সঙ্গে যুক্ত ছিল। বর্ধমান বিভাগ থেকে বিচ্ছিন্ন করে হাওড়াকে প্রেসিডেন্সি বিভাগের অন্তর্ভুক্ত করা হয় ১৯৬৩ সালে।

  • হাওড়া নামের জন্ম হয় আজকের হাওড়া শহরের কাছাকাছি হাড়িড়া নামের অখ্যাত একটি গ্রাম থেকে। অষ্টাদশ শতাব্দীর শুরুতে এই গ্রামটির অস্তিত্ব ছিল।
  • মানুষের মুখে মুখে হাড়িড়া অপভ্রংশ হয়ে ‘হাওড়া’ হয়েছে। প্রাচীন জৈন, বৌদ্ধ ও হিন্দু সাহিত্যে, কিংবা গ্রিক এবং চৈনিক পর্যটকদের ভ্রমণ বৃত্তান্ত  থেকে হাওড়া অঞ্চলের সুনির্দিষ্ট কোনো উল্লেখ পাওয়া যায় না। তবে অনেকের মতে সুক্ত ছিল প্রাচীনকালে রাঢ়ের অংশ বিশেষ এবং এই সুম্ভের দক্ষিণাংশ আধুনিক হাওড়া ও মেদিনীপুর নিয়ে গঠিত ছিল।  Howrah District Details Description
  • হাওড়া জেলাটিকে নদীর উচ্চ তীরভূমি ও দুই তীরভূমির মধ্যবর্তী বিস্তৃত জলা বা নিম্নভূমিতে বিভক্ত করেছে দামোদর ও কানা দামোদর নদী দুটি ও এদের শাখানদীগুলি। দৃষ্টান্তস্বরূপ উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত ডানকুনি ও হাওড়া জেলার কথা বলা যেতে পারে।
  • ভাগীরথী (হুগলি) নদী সৃষ্ট উচ্চভূমির পশ্চিমপাড় ও সরস্বতী নদী সৃষ্ট উচ্চভূমির মাঝখানে জেলা দুটির অবস্থান। এইভাবে সরস্বতী ও কানা দামোদর মধ্যবর্তী অঞ্চলে রাজপুর জলা এবং কানা দামোদর এবং দামোদরের মধ্যবর্তী অঞ্চলে আমতা জলা অবস্থিত।
  • বড়গাছিয়া ও মাকড়দহের মধ্যবর্তী বিস্তীর্ণ অঞ্চল খুব নিচু। কোলাঘাট থেকে উলুবেড়িয়া পর্যন্ত অঞ্চল আবার অন্যরকম দেখা যায়। এখানে নদী প্রশস্ত ও বেগবতী।
  • দু’পাড় বাঁধতে হয়েছে এদের স্রোত রুখতে। জেলাটির বেশির ভাগ অংশ সমুদ্রতল থেকে ১৫-২০ ফুটের বেশি উঁচু নয়। বোটানিক্যাল গার্ডেন অঞ্চলে এর উচ্চতা ১৫ ফুট এবং হাওড়া ময়দানের কাছাকাছি অঞ্চলে ২০ ফুট।

এক নজরে হাওড়া জেলা

স্থাপনকাল:  ১৮৪৩ খ্রিস্টাব্দের ২৭ ফেব্রুয়ারি।

ভৌগোলিক অবস্থান: উত্তর অক্ষাংশ ৩৭°২৭ থেকে দ্রাঘিমাংশ ৮৮°২০´ পূর্বের মধ্যে অবস্থিত।

সীমানা:  উত্তরে হুগলি জেলা, দক্ষিণে ও পশ্চিমে পূর্ব মেদিনীপুর এবং পূর্বে হুগলি নদী দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও কলকাতা অবস্থিত।

আয়তন: ১,৪৬৭ বর্গকিমি।

জেলা সদর: হাওড়া।

মহকুমার সংখ্যা: ২টি। হাওড়া সদর, উলুবেড়িয়া ।

ভূ-প্রকৃতি ও মৃত্তিকা

পশ্চিম সীমানায় রূপনারায়ণ নদী ও পূর্ব সীমানায় ভাগীরথী নদী। দিয়ে ঘেরা হাওড়া জেলার ভূমিখণ্ড পলিগঠিত সমতল। এই জেলার নদীগুলির গতি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্বমুখী। কারণ জেলার উত্তর ও উত্তর-পশ্চিমে জমি কিছুটা উঁচু। পলি এবং দোঁআশ মাটি দ্বারা গঠিত এখানকার মাটি উর্বর।

জলবায়ু: নাতিশীতোষ।

উদ্ভূতা: গ্রীষ্মকালে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও শীতে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

নদ-নদী: জেলার প্রধান নদীগুলি হল হুগলি নদী ও তার উপনদী সরস্বতী, দামোদর ও তার দুই শাখানদী কানা দামোদর (বা কৌশিকি) এবং পুরোনো দামোদর ও রূপনারায়ণ। রূপনারায়ণ নদী গাদিয়ারাতে হুগলি নদীতে মিশেছে। সমগ্র জেলায় অজস্র খাল ও খাঁড়ি ছড়িয়ে রয়েছে। এছাড়া একটি টাইডাল ক্যানালও আছে।

কৃষিজ উৎপাদন: ধান, পাট, ডাল, তৈলবীজ, আলু, পান প্রভৃতি।

স্বাভাবিক উদ্ভিদ: আম, জাম, তাল, সুপারি, শাল, সেগুন, কাঁঠাল ইত্যাদি।

জনসংখ্যা: ৪৮,৪১,৬৩৮ জন (রাজ্যের মোট জনসংখ্যার ৫.৩৩ শতাংশ)।

পুরুষ: ২৫,০২,৪৫৩ জন।

মহিলা: ২৩,৩৯,১৮৫ জন।

জনঘনত্ব: ৩,৩০০ জন। কলকাতার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জনঘনত্ব।

জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার: ১৩.৩১ শতাংশ।

লিঙ্গ অনুপাত:  ৯৬৪ জন (প্রতি ১০০০ জন পুরুষে)।

আদিবাসী জনজাতি: কোড়া, ওরাওঁ, গোল্ড, মুণ্ডা, হাজং, শবর, চেরো।

সাক্ষরতার হার: মোট ৮৩.৮৫ শতাংশ। পুরুষ ৮৭.৬৯ শতাংশ এবং মহিলা ৭৯.৭৩ শতাংশ।

শিক্ষা প্রতিষ্ঠান: বিশ্ববিদ্যালয় ২টি।

(১) ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (আইআইইএসটি) শিবপুর, (স্থা. ২০০৮) (পূর্বতন নাম বেঙ্গল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়, স্থাপিত হয় ২০.০২.১৮৫৬);

(২) রামকৃষ্ণ বিবেকানন্দ বিশ্ববিদ্যালয়, বেলুড় (ডিমড বিশ্ববিদ্যালয়, স্থা. ২০০৫)। মোট কলেজের সংখ্যা ১১টি। ডিগ্রি কলেজ ৯টি, প্রযুক্তিবিদ্যা কলেজ ১টি। এছাড়া মিশন রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ এডুকেশনাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট এই জেলায় অবস্থিত।  Howrah District Details Description

Read More:- BECIL Recruitment Notification 2022 | For Engineering Degree Holders | No Exam, Only Interview

পুরসভা: ২টি। উলুবেড়িয়া (১৯৮২), বালি (১৮৮৫)।

পৌরনিগম: ১টি। হাওড়া (স্থা.১৮৬২)।

গ্রাম পঞ্চায়েত: ১৫৭টি।

পঞ্চায়েত সমিতি: ১৪টি।

ব্লক 

১৪টি। আমতা-১, আমতা-২, বাগনান-১, বাগনান-২, বালি জগাছা, ডোমজুর, জগৎবল্লভপুর, পাঁচলা, সাকরাইল, শ্যামপুর-১, শ্যামপুর-২, উদয়নারায়ণপুর, উলুবেড়িয়া-১, উলুবেড়িয়া-২।

থানা: ২০টি।

লোকসভা আসন: ২টি। হাওড়া ও উলুবেড়িয়া।

বিধানসভা আসন 

১৬টি। হাওড়া উত্তর, হাওড়া দক্ষিণ, হাওড়া মধ্য, বালি, ডোমজুড়, শিবপুর, পাঁচলা, সাঁকরাইল (তপশিলি জাতি), জগৎবল্লভপুর, উলুবেড়িয়া উত্তর (তপশিলি জাতি), উলুবেড়িয়া দক্ষিণ, উলুবেড়িয়া পূর্ব, বাগনান, শ্যামপুর, উদয়নারায়ণপুর, আমতা ।

যোগাযোগ ও পরিবহণ

জি. টি. রোড, বোম্বে রোড, দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে এই জেলার উল্লেখযোগ্য সড়কপথ। পূর্বরেলের এবং দক্ষিণ-পূর্ব রেলের হাওড়া মূল স্টেশন রয়েছে।

  • এছাড়াও লিলুয়া, রামরাজাতলা, সাঁতরাগাছি (পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব রেলপথের মিলনস্থল), বাগনান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য রেলওয়ে স্টেশন। জাতীয় সড়ক NH-2, NH 6 এই জেলার ওপর দিয়ে গেছে।
  • হাওড়া ও কলকাতা সংযোগকারী পৃথিবীর বৃহত্তম ক্যান্টিলিভার ব্রিজ হাওড়া ব্রিজ বা রবীন্দ্র সেতু এবং দ্বিতীয় হুগলি বা বিদ্যাসাগর সেতু এই জেলার সঙ্গে কলকাতার সংযোগ স্থাপন করেছে।

বাণিজ্য কেন্দ্র : হাওড়া, আমতা, উলুবেরিয়া, বাগনান।

শিল্প 

পোর্ট ইঞ্জিনিয়ারিং, বার্ন স্ট্যান্ডার্ড, গেস্টকিন উইলিয়ামস্ ও গণনা যন্ত্র এখানকার প্রধান প্রধান শিল্প।

  • হুগলি ডকিং অ্যাণ্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ও শালিমার ওয়ার্কস এই জেলার দুটি বৃহৎ শিল্প।
  • ছোটবড় প্রচুর শিল্পের সমাহারের জন্য একে বলা হত ‘ভারতের গ্লাসগো’, ‘পশ্চিমবঙ্গের শেফিল্ড’।
  • হাওড়ার পাঁচলা থানায় পরচুল, দেউলপুরে পোলো খেলার বল; উলুবেড়িয়ার বানীবনে ফুটবল ও শাটল কক; পাঁচলা, জগৎবল্লভপুর ও ডোমজুরে তালাচাবি; রাজ্য সরকারের সেন্ট্রাল লক ফ্যাক্টরি বড়গাছিয়ায় অবস্থিত।

অর্থনীতি

ক্ষুদ্র ও বৃহৎ শিল্পের জন্য হাওড়া জেলা বিখ্যাত। হাওড়ার জাহাজ তৈরি ও মেরামতি শিল্প ভারতে বৃহত্তম। এছাড়াও জেলায় বহু কাপড়ের কল আছে। জেলার গ্রামাঞ্চলের বেশিরভাগ মানুষ চাষবাসের উপর নির্ভর করে জীবিকা নির্বাহ করে।  Howrah District Details Description

হাসপাতালের সংখ্যা : সরকারী হাসপাতাল ৯টি। স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সংখ্যা ৪২৯টি।

আদালতের সংখ্যা : হাওড়া ময়দানে হাওড়া কোর্ট জেলার একমাত্র কোর্ট।

গ্রন্থাগারের সংখ্যা : ১৩৬টি।

ক্রীড়াঙ্গন: হাওড়া ময়দানে হাওড়া স্টেডিয়াম।

হল : হাওড়া ময়দানে শরৎ সদন।

প্রধান উৎসব : দুর্গাপূজা, দোলযাত্রা, দীপাবলী, ইদ, মহম ইত্যাদি।

প্রধান আঞ্চলিক মেলা 

খড়িয়পের কালীপুজো ২০১৭ সালে ১৯৫ বছর পূর্ণ করে এখানকার কাদাপুজো। এটি নিছক কালীপুজো নয়, হিন্দু-মুসলমানের সম্প্রীতির উৎসব।  Howrah District Details Description

  • স্থানীয় জমিদার বংশের দুই সহোদর ভাই কাশীনাথ বসু ও বৈদ্যনাথ বসু ছিলেন স্থানীয় জমিদার বংশের। গ্রামে একবার কলেরা হলে বৈদ্যনাথবাবু স্বপ্নাদেশ পান-কালীপুজোর প্রতিষ্ঠা করলে এই মার রোগ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
  • সেইমত তারা দুই ভাই এই গ্রামে কালাপুজো চালু করলেন। এই পুজো কার্তিক মাসের শেষ অমাবস্যায় অনুষ্ঠিত হয়। পুজোর আয়োজনে উত্তর সম্প্রদায়ের মানুষ থাকেন।
  • তাদের বাড়িতে হাজির হয় আত্মীয় কুটুম্ব এবং উভয় ধর্মের ভেদাভেদ ভুলিয়ে দেয়। পুজো উপলক্ষ্যে সাতদিন ধরে মেলা চলে।

উদয়নারায়ণপুর

হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর থানার পেঁড়ো গ্রাম। এখানে প্রায় ৩০০ বছর আগে জন্মেছিলেন কবি ভারতচন্দ্র। তিনি রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভাকবি ছিলেন। তাঁর রচিত ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্য’।  Howrah District Details Description

  • রাজা কৃষ্ণচন্দ্র তাঁকে ‘রায়গুণাকর’ উপাধি দেন। কবির স্মৃতিতে প্রতি বছর মাঘ মাসের ২ তারিখে মেলা শুরু হয়। চলে ১ সপ্তাহ ধরে। ভরতচন্দ্র ছিলেন লোককবি। ফলে মেলায় লোকসঙ্গীত, তর্জা, বাউল প্রভৃতির চল বেশী।  Howrah District Details Description

সিংটির মেলা 

হাওড়ার উদয়নারায়ণপুরের সিংটিতে একদিনের মেলা বসে। ভাই খায়ের মৃত্যুদিনকে কেন্দ্র করে পয়লা মাঘ এই মেলা বসে। হিন্দু-মুসলমান উভয় সম্প্রদায়ের মানুষই এই ভাই খা পীর মাজারে মানত করে এবং দিনের শেষে মেলা শেষ হয়ে যায়।

আমতা, হাওড়া 

হাওড়ার আমতায় বৈশাখ মাসে বুদ্ধ পূর্ণিমার দিন দেবী মালাইচণ্ডীর পুজো উপলক্ষ্যে মেলা বসে। কথিত আছে এখানে সতীর মালাইচাকী পড়েছিল। সাতদিন ধরে এই মেলায় প্রচুর জনসমাগম হয়। গৃহস্থরা তাদের প্রয়োজনীয় জিনিষপত্র কেনে।

দর্শনীয় স্থান

অসংখ্য ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্প থাকার জন্য এই শহরকে ‘ভারতের মাসখো বলা হত।

  • এছাড়া বর্তমান রাজ্য সরকারের প্রশাসনিক কাজের জন্য ‘নবান্ন’, রবীন্দ্র সেতু, বিদ্যাসাগর সেতু, বিবেকানন্দ সেতু, বোটানিক্যাল গার্ডেন, বেলুড় মঠ, ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের জন্মস্থান পেঁড়ো, আন্দুল রাজবাড়ী, মাকড়দহের চণ্ডী মন্দির, উলুবেড়িয়া কালীমন্দির, তাজপুর ফুলেশ্বর মন্দির, রামরাজাতলায় শঙ্করমঠ ও রামঠাকুরের মন্দির, পদ্মপুকুর জলাশয়, সাঁতরাগাছি ঝিল, গড়চুমুক ও গাদিয়াড়া, বাগনানের মানপুরে ইকো পার্ক, আমতা সন্তোষনগর ইকো পার্ক, জয়পুর বিল এই জেলার প্রধান দ্রষ্টব্য স্থান।

জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব

শিশির কুমার ভাদুরী, নাট্যাচার্য (১৮৮৯-১৯৫১)

রামরাজাতলা। খ্যাতনাম অভিনেতা ও নাট্যাচার্য। তাঁর অভিনীত নাটকের মধ্যে বিখ্যাত ‘আলমগীর’, ‘সীতা, ‘জনা, ‘চন্দ্রগুপ্ত’, ‘সধবার একাদশী’, ‘চিরকুমার সভা’। পদ্মভূষণ প্রত্যাখ্যান করেন।

বিষ্ণু দে (১৯০৯-১৯৮২) 

প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, কবি ও শিল্পানুরাগী। কাব্যগ্রন্থ ‘স্মৃতি সত্তা, ভবিষ্যত’ (যার জন্য সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার ও জ্ঞানপীঠ পুরস্কার লাভ করেন), ‘চোরাবালি’, ‘উর্বশী ও আর্টেমিস’ প্রভৃতি। জ্ঞানপীঠ পুরস্কারে ভূষিত হন।

কানন দেবী (১৯১৬-১৯৯২)

ভারতীয় চলচ্চিত্রের প্রথম মহিলা স্টার অভিনেত্রী। অসাধারণ কণ্ঠশিল্পী।

বিখ্যাত ছবি: ‘বিষ্ণুপ্রিয়া’ (১৯৩২), ‘মুক্তি’ (১৯৩৭), ‘পরিচয়’ (১৯৪১) ইত্যাদি।

আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ : ‘সবারে আমি নমি’।

পদ্মশ্রী (১৯৬৮), দাদাসাহেব ফালকে (১৯৭৬) ইত্যাদি পুরস্কারে ভূষিতা হয়েছিলেন।

  • এছাড়াও জেলার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্বরা হলেন রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র (অন্নদামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা), প্রত্যুষ মুখোপাধ্যায় (রাজনীতিবিদ), প্রলয় তালুকদার (রাজনীতিবদ), পূর্ণেন্দু পত্রী (সাহিত্যিক), আফসার আহমেদ (সাহিত্যিক), ডাঃ মহেন্দ্রলাল সরকার ও ডাঃ শীতল ঘোষ (চিকিৎসক), শৈলেন মান্না (ফুটবলার) প্রমুখ।  Howrah District Details Description
  • বর্তমান রাজ্য সরকারের মন্ত্রী অরূপ রায় (সমবায় মন্ত্রী), রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় (জলসেচ, জলসম্পদ এবং বনমন্ত্রী), লক্ষ্মীরতন শুক্লা (যুবকল্যাণ ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী)।

এক নজরে জেলার গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলী 

বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনিক কার্যাবলী পরিচালিত হয় হাওড়ার ‘নবান্ন’ থেকে। পূর্বে কলকাতার রাইটার্স বিল্ডিং থেকে এই কাজ পরিচালনা করা হতো।

  • ফোর্ট গ্লস্টারে ১৮৭৩ খ্রিস্টাব্দে প্রথম জুটমিল স্থাপিত হয়।
  • শিবপুরে গ্যাঞ্জেস রোপ কোম্পানি, শালিমার পেইন্টস, লিলুয়ার রেলওয়ে ক্যারেজ অ্যান্ড ওয়াগন ওয়ার্কশপ বর্তমান।
  • স্বামী বিবেকানন্দ প্রতিষ্ঠিত বেলুড় মঠ (স্থাপিত জানুয়ারি ১, ১৮৯৯ খ্রি.) বেলুড়ে অবস্থিত। ঘুসুড়িতে তিব্বতীবাবার মন্দির আছে।  Howrah District Details Description
  • এশিয়ার বৃহত্তম স্লইস গেট দামোদর নদে অবস্থিত।
  • ২০১৯ সালের ১৭ অক্টোবর পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া জেলার উলুবেড়িয়ার শিবগঞ্জে শুরু হয় সামাজিক বনসৃজন প্রকল্প। এই কর্মসূচির পোশাকি নাম ‘থুনবার্গ ফরেস্ট প্রজেক্ট’।

Read More:- Indian Post Office Recruitment | 2 Days Left, Apply Soon | Qualifications, Age Limit, Salary, Latest Updates

Related Articles

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Latest Articles