World’s First Synthetic Embryos | নিষিক্ত ডিম্বাণু-শুক্রণু ছাড়াই তৈরি হল পৃথিবীর প্রথম ভ্রুণ ইতিহাসে যুগান্তকারী সাফল্য: When scientific explorations meet medical experiments breakthroughs happens. The Researchers at the Weizmann Institute in Israel have produced the first “synthetic embryos” in the world without the need for sperm, eggs, or fertilization. The Scientists produced “synthetic embryos” from mice cells after discovering that it was possible to get mouse stem cells to self-assemble into structures that resembled early embryos that have an intestinal tract, a developing brain, and a beating heart.
World’s First Synthetic Embryos: নিষিক্ত ডিম্বাণু-শুক্রণু ছাড়াই তৈরি হল পৃথিবীর প্রথম ভ্রুণ
নিষিক্ত ডিম্বাণু-শুক্রণু ছাড়াই তৈরি হল পৃথিবীর প্রথম ভ্রুণ, বিজ্ঞানীনের ইতিহাসে যুগান্তকারী সাফল্য
অসাধ্য সাধন করল ইজরায়েল ইউজম্যান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা।
- মা-বাবা বা কোনও নিষিক্ত ডিম্বাণু শুক্রাণু ছাড়াই তৈরি হল ভ্রুণ।
- যুগান্তকারী আবিষ্কারের সাক্ষী থাকল গোটা বিশ্ব।
- ‘অ্যাসিটেড রিপ্রোডাকশন টেকনোলজি’পদ্ধতিতে তৈরি হল নিষিক্ত ডিম্বাণু-শুক্রণু ছাড়া শুধুমাত্র সেল থেকে পৃথিবীর প্রথম ভ্রুণ।
অসাধ্য সাধন করল ইজরায়েল ইউজম্যান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা।
- মা-বাবা বা কোনও নিষিক্ত ডিম্বাণু শুক্রাণু ছাড়াই তৈরি হল ভ্রুণ।
- যুগান্তকারী আবিষ্কারের সাক্ষী থাকল গোটা বিশ্ব।
- ‘অ্যাসিটেড রিপ্রোডাকশন টেকনোলজি’পদ্ধতিতে তৈরি হল নিষিক্ত ডিম্বাণু-শুক্রণু ছাড়া শুধুমাত্র সেল থেকে পৃথিবীর প্রথম ভ্রুণ।
- ইজরায়েল উইজম্যান ইনস্টিটিউট অব সায়ন্সের বিজ্ঞানীদের দীর্ঘদিনের অধ্যাবসায়ের ফল মিলল অবশেষে। গোটা গবেষণার বিস্তারিত বিবরণ প্রকাশিত হয়েছে বিজ্ঞান পত্রিকা ‘সেল’-এ।
সেল থেকে ইঁদুরের ভ্রুণ
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন নিষিক্ত ডিম্বাণু শুক্রাণু ছাড়াই কেবল সেল থেকে ইঁদুরের ভ্রুণ তৈরিতে সক্ষম হয়েছেন তাঁরা। তবে ভ্রুণ তৈরি অর্থ প্রাণের সৃষ্টি নয়।
- ভ্রুণ থেকে প্রাণের জন্ম হওয়ার জন্য এখনও দীর্ঘ জটিল পথ পেরোতে হবে।
- তাছাড়া সেল থেকে ইঁদুরের ভ্রুণ তৈরি করা গেলেও মানুষের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি আরও অনেক বেশি জটিল
- এবং আদৌ কার্যকর কী না তা পরীক্ষাসাপেক্ষ।
Synthetic Embryos is an Anti- Lawful Act
অন্যদিকে এই আবিষ্কার বৈজ্ঞানীক দিক থেকে যতই যুগান্তকারী মাইলফক হোক না কেন এই পদ্ধতির নৈতিকতা নিয়ে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে।
- পুরুষ ও স্ত্রীর যৌন মিলন ছাড়াই সেল থেকে কৃত্রিম উপায় ভ্রুণ তৈরি একপ্রকারে প্রকৃতির নিয়মের বিরুদ্ধাচারণ করা।
- প্রকৃতিকে এড়িয়ে কৃত্রিম উপায় মানুষ তৈরি করা কতটা নৈতিক, সে বিষয় বিতর্ক থেকেই যাচ্ছে।
- তবু বিজ্ঞানের নিরিখে এই আবিষ্কার অবশ্যই তাৎপর্যপূর্ণ।
- সাম্প্রতিক গবেষণাতে দেখা গেছে ডিপ্রেশন পুরুষ ও স্ত্রীর যৌন মিলনের ক্ষেত্রে অন্তরায় সেই ডিপ্রেশন কিভাবে কাটানো যেতে পারে তা নিম্নে আলোচনা করা হলো।
ডিপ্রেসন কাটাতে সাহায্য করে এই সবজি
শীতকালীন সবজি হলেও এখন প্রায় সারা বছর বাজারে এই সবজির দেখা মেলে। তা সে চাউমিন হোক বা স্যুপ বা ফ্রায়েডরাইস, সব পদেই এই সবজির চাহিদা তুঙ্গে।
- এই সবজির প্রায় একশো ত্রিশ ধরণের প্রজাতি আছে। ঠিকই বুঝেছেন এই সবজিটি হল বিনস।
- ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি, ফলিক অ্য়াসিড ও ফাইবারের দারুণ উৎস হল বিন।
- এই সবজির পুষ্টিগুণ ও অনেক। জানলে অবাক হবেন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সবজি হল এই বিনস যা ডিপ্রেশন কাটিয়ে উঠতে এবং গর্ভবতী মায়েদের জন্য বিশেষভাবে প্রয়োজন।
বিনসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্লোরোফিল
যখন আমরা মাংস গ্রিল করে খাই, বা যেকোনও গ্রিল ফুড খাই, তার একটা কারসিনোজেনিক এফেক্ট থাকে।
- এই এফেক্টকে রোধ করতে পারে বিনে থাকা ক্লোরোফিল।
- ১৫০ গ্রাম বিন থেকে পাওয়া যায় ২৮ ক্য়ালোরি। পাওয়া যায় ০.৫৫ গ্রাম ফ্য়াট, ৫.৬৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট,
২.৬ গ্রাম ফাইবার, ১.৯৪ গ্রাম সুগার, ১.৪২ গ্রাম প্রোটিন, ১৭ মিলিগ্রাম ক্য়ালশিয়াম, ১.২ মিলিগ্রাম আয়রন।
- এছাড়াও রয়েছে ১৮ মিলিগ্রাম ম্য়াগনেশিয়াম, ৩০ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ১৩০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ২৪ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন-এ,
৫২.৫ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন-কে, ৩২ মাইক্রোগ্রাম ফোলেট। এছাড়াও থাকে থিয়ামিন, রাইবোফ্লেভিন ইত্যাদি।
বিনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফোলেট
ডিপ্রেশন কমাতে ফোলেটের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ পালন করে। সেরাটোনিন, ডোপামিনের মতো ফিলগুড হরমোনগুলোর উৎপাদনে ভালো কাজ করে বিন।
- তাই বিন খেলে মন ভাল থাকে ও ডিপ্রেশনও কমে। এতে থাকে ভিটামিন-কে হাড়ের স্বাস্থ্য়রক্ষায় খুব ভালো কাজ করে।
- এক কাপ বিনে থাকে ১৪.৪ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন-কে। ভিটামিন-কে আমাদের দৈনিক যা প্রয়োজন, এককাপ বিন থেকে তার ২০ শতাংই পাওয়া যায়।
- গর্ভস্থ ভ্রণের জন্য় অত্য়ন্ত প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফোলিক অ্য়াসিড এবং সেই সঙ্গে আয়রনও।
- এক কাপ বিন থেকে দৈনিক প্রয়োজনের ১০ শতাংশ ফোলিক অ্য়াসিড ও ৬ শতাংশ আয়রন পাওয়া যায়।
- তাই গর্ভাবস্থায় বিন খাওয়া খুব উপকারী বলে মনে করা হয়।