Johnson & Johnson powder | ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’ বেবি পাউডারে বিষ! অবশেষে গোটা বিশ্বে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত সংস্থার: More than two years after J&J discontinued the product in the US and Canada, the announcement comes for the company stated that it had made a “commercial decision” to transition to a cornstarch-based baby powder. For years the company has maintained that the product is safe, which was reiterated on Thursday. “Our position on the safety of our cosmetic talc remains unchanged,” it said in a statement. Citing decades of independent scientific analysis by medical experts, J&J confirmed that its talc-based JOHNSON’S® Baby Powder is safe, does not contain asbestos, and does not cause cancer.”
Johnson & Johnson powder: জনসন অ্যান্ড জনসন’ বেবি পাউডারে বিষ
‘জনসন অ্যান্ড জনসন’ বেবি পাউডারে বিষ! অবশেষে গোটা বিশ্বে পণ্য বিক্রি বন্ধের সিদ্ধান্ত সংস্থা ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’ (Johnson & Johnson) বেবি পাউডার (Baby powder)।
- কয়েক বছর ধরেই বিতর্ক অব্যাহত যাকে ঘিরে। ২০২০ সাল থেকে আমেরিকা ও কানাডায় বন্ধ ছিল এই পাউডারের বিক্রি।
- এবার একেবারে গোটা বিশ্বেই তাদের এই পণ্য বিক্রি বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিল সংস্থা। বৃহস্পতিবার তাদের তরফে এই ঘোষণা করা হয়েছে।
- জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ২০২৩ সাল থেকে আর বেবি পাউডার বিক্রি করবে না তারা।
Which are the Complains?
ঠিক কী অভিযোগ রয়েছে ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’ বেবি পাউডারকে নিয়ে? ওই পাউডারে অ্যাসবেস্টসের নমুনা পাওয়া গিয়েছে।
- অ্যাসবেস্টস শিশু শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক।
- এর সংস্পর্শে এলে ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে। বছর তিনেক আগে এই অভিযোগ ওঠার পর থেকে ক্রমেই বিতর্ক ঘনিয়েছে।
- এই পরিস্থিতিতে আমেরিকা ও কানাডার পর এবার সম্পূর্ণ ভাবেই পাউডারটি বিক্রি বন্ধ করে দিচ্ছে ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’।
- সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আমেরিকায় চলতে থাকা অসংখ্য ক্রেতা সুরক্ষা মামলার কথা মাথায় রেখেই এই সিদ্ধান্ত।
Causes Cancer To use this products
১৮৯৪ সাল থেকে ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’ বেবি পাউডার বিক্রি হয়ে চলেছে। পরিবারবন্ধুর প্রতীক হয়ে ওঠায় সংস্থার প্রতীকী পণ্য হয়ে উঠেছিল এটিই।
- কিন্তু আমেরিকার ৩৫ হাজার মহিলা জরায়ুর ক্যানসারের জন্য ওই সংস্থাকে দায়ী করে মামলা দায়ের করার পর থেকেই মার্কিন মুলুকে ক্রমেই কমে যাচ্ছিল পাউডারটির চাহিদা।
- আমেরিকার এক আদালত সংস্থাকে ১৫ হাজার কোটি টাকার জরিমানার ‘সাজা’ দিয়েছিল।
- আদালতের বক্তব্য ছিল, সংস্থাটি শিশুদের পণ্য নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা করেছে। বিচারক এমনও জানিয়েছিলেন, এই অপরাধের শাস্তি কেবল অর্থের জরিমানাতেই শেষ হতে পারে না।
America & Canada stopped Selling
পরিস্থিতি ক্রমেই প্রতিকূল হচ্ছিল। বাধ্য হয়েই ২০২০ সালে আমেরিকা ও কানাডায় ওই পাউডার বিক্রি বন্ধ করে দেয় সংস্থা।
- কিন্তু তারপরও বিতর্ককে সঙ্গী করেই বিশ্বের অন্যান্য দেশে দিব্যি বিক্রি করা হচ্ছিল পণ্যটি।
- অবশেষে বৃহস্পতিবার বিশ্বের বাজার থেকেই পণ্যটি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেওয়া হল।