Different Eye Problems & Causes | Everyone Be Conscious about It | Check The Details Here

Different Eye Problems & Causes

Different Eye Problems & Causes | Everyone Be Conscious about It | Check The Details Here:- Eye is a very sensitive organ for all human beings. If it causes some deficiency then people will suffer a lot. So, be careful about it. There are various eye problems. We need to be aware of it.

Different Eye Problems & Causes

চোখ আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ । সেই চোখ যদি কোনো কারণে খারাপ হয়, তাহলে সেটা অনেক  সমস্যার সৃষ্টি করে ।

  • বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা যায় চোখ নিয়ে । সেই রকমই একটা বিস্তারিত আলোচনা করা হলো আজকের এই পোস্টে ।
  • আশা করি অনেকেই এর দ্বারা অনেক বেশি সচেতন হতে পারবেন এবং কিছু উপকার পেতে পারেন ।

 


যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়া,

স্যানডিয়াগোর বিজ্ঞানীরা একটি স্মার্টফোন অ্যাপ তৈরি করেছেন যেটি ব্যবহার করে আলঝাইমার্স এবং অন্যান্য স্নায়ু রোগের লক্ষণ শনাক্ত করা সম্ভব হবে।

  • এই অ্যাপটি মোবাইল ফোনের ইনফ্রারেড ক্যামেরা ব্যবহার করে মানুষের চোখের তারার আকৃতিতে সামান্যতম পরিবর্তন হলে তা ধরতে পারে,
  • এবং সেই ডেটা ব্যবহার করে মানুষের বুদ্ধিগত ক্ষমতার অবস্থা পর্যালোচনা করতে পারে।
  • প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে মানুষের চোখের মধ্য দিয়ে এখন নানা ধরনের অসুখ-বিসুখের লক্ষণ শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছে।
  • চোখ যেহেতু স্বচ্ছ, তাই শরীরের অন্যান্য অঙ্গের তুলনায় এর ওপর পরীক্ষা চালানো অনেক সহজ।
  • কিন্তু কোন যন্ত্রপাতি ছাড়াই শুধু চোখের দিকে তাকিয়ে এখন বেশ কিছু রোগের লক্ষণ শনাক্ত করা যায়।
  • আপনার নিজের চোখের দিকে তাকিয়ে এরকম কিছু লক্ষণ আপনি খুঁজে দেখতে পারেন।

চোখের তারার প্রতিক্রিয়া

চোখের ওপর আলো পড়লে চোখের তারায় তার প্রতিক্রিয়া হয় দ্রুত।

  • যেখানে আলো উজ্জ্বল সেখানে চোখের তারা ছোট হয়ে যায়।
  • আর যেখানে আলো থাকে কম সেখানে চোখের তারা বড় হয়ে যায়।
  • চোখের তারা যে গতিতে ছোট-বড় হয়, সেই গতি কমে গেলে তার মাধ্যমেও নানা ধরনের অসুখ-বিসুখের লক্ষণ খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
  • যেমন, আলঝাইমার্স রোগ কিংবা কেউ কোন ওষুধ অথবা মাদকদ্রব্য সেবন করছেন কিনা তাও বোঝা যায় এই তারা কত দ্রুত ছোট-বড় হয় তার ওপর।
  • কারও চোখের তারা বড় দেখা গেলে বোঝা যায় সেই ব্যক্তি কোকেন বা অ্যামফিটামিন জাতীয় মাদক ব্যবহার করেছে। যারা হেরোইনের মত মাদক সেবন করেন তাদের চোখের মণি ছোট দেখা যায়।


চোখের রঙে পরিবর্তন

চোখের যে অংশটি সাদা তাকে বলে শ্বেত মণ্ডল বা স্ক্লেরা (sclera)।

  • এর রঙে কোন পরিবর্তন হলেও বোঝা যায় দেহে কোন সমস্যা তৈরি হয়েছে।
  • টকটকে লাল চোখ অতিরিক্ত মদ্যপান কিংবা মাদক সেবনের লক্ষণ।
  • তবে কোন ধরনের রোগ জীবাণুর সংক্রমণ কিংবা প্রদাহ হলেও চোখ লাল হতে পারে।
  • এই সমস্যা কিছু দিনের মধ্যে চলে যায়।
  • যদি চোখের রঙ বেশি দিন লাল থাকে তাহলে বুঝতে হবে সংক্রমণ অথবা প্রদাহ মারাত্মক।
  • আপনি যদি কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করেন তাহলে তার কারণেও চোখে এই প্রতিক্রিয়া হচ্ছে বলে ধরে নেয়া যায়।
  • কখনও কখনও গ্লুকোমা নামে এক ধরনের চক্ষু রোগের জন্য চোখ লাল হয়ে থাকে।
  • এই পরিস্থিতিতে জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। তা না হলে রোগীর অন্ধ হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
  • শ্বেত মণ্ডল যখন হলুদ দেখা যাবে তখন বুঝতে হবে রোগী জন্ডিস হয়েছে। আপনার লিভার ঠিকভাবে কাজ না করলেও চোখ হলুদ দেখা যাবে।

জন্ডিস নানা কারণে হয়ে থাকে

এর মধ্যে রয়েছে লিভারের প্রদাহ, বা হেপাটাইটিস।

  • তবে জেনেটিক কিংবা অটো-ইমিউন রোগ, ভাইরাস কিংবা টিউমারের জন্যও চোখ হলুদ হতে পারে।
  • কোন কোন ওষুধ সেবনের জন্য চোখ হলুদ দেখা যেতে পারে।


চোখের শ্বেত মণ্ডলীতে রক্তের ছাপ

শ্বেত মণ্ডলীতে রক্তের দাগ, যাকে বলে সাবকনজাংকটিভাল হেমারেজ, দেখলে যে কারও ভয় লাগার কথা।

  • চোখের ভেতরে কোন ছোট রক্তনালী ফেটে যায় ।
  • ছোট আকারে রক্ত শ্বেত মণ্ডলীতে ছড়িয়ে পড়ে।
  • বেশিরভাগ সময়ে বোঝা যায় না যে কেন এরকম ঘটনা ঘটে। এবং কিছু দিনের মধ্যে এটা সেরে যায়।
  • তবে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস কিংবা যাদের রক্ত সহজে জমাট বাঁধে না তাদের চোখেও এরকম রক্তের ছাপ দেখা যেতে পারে।
  • অ্যাসপিরিনের মতো যেসব ওষুধ দিয়ে রক্ত পাতলা করা হয় তার জন্যও এটা ঘটতে পারে।
  • যদি ঘন ঘন এরকম ঘটতে থাকে তাহলে আপনার উচিত হবে ডাক্তারের সাথে কথা বলে ঐ ওষুধের সঠিক ডোজ ঠিক করা।

কর্নিয়া ঘিরে রিঙ

কর্নিয়া হচ্ছে স্ক্লেরা অর্থাৎ আপনার চোখের সাদা অংশের সামনে স্বচ্ছ পর্দা।

  • একে ঘিরে কোন সাদা বা ধুসর রিঙ দেখা গেলে বুঝতে হবে রোগীর দেহে উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে অথবা হার্ট ডিজিজের ঝুঁকি বেশি।
  • এর মাধ্যমে অ্যালকোহল আসক্তিও শনাক্ত করা যায়। কখনও কখনও বয়োবৃদ্ধ মানুষের চোখে এই রিঙ দেখা যায়।
  • একারণেই এর নাম “অ্যারকাস সেনাইলিস।

চোখের মেদ এবং প্রোটিন

কখনও কখনও আপনার চোখের সবচেয়ে উদ্বেগজনক পরিবর্তনগুলো আসলে সমস্যা হিসেবে খুবই মৃদু এবং সহজেই এর চিকিৎসা সম্ভব।

  • পিংগুয়েকুলা হচ্ছে হলুদ এক ধরনের টুকরো যেটা চোখের সাদা অংশে দেখা যায়। এটা তৈরি হয় মেদ এবং প্রোটিন থেকে।
  • চোখের ড্রপ দিয়ে কিংবা ছোট অপারেশন করে এটা দূর করা যায়।
  • চোখের শ্বেত মণ্ডলীতে আরেক ধরনের হালকা গোলাপি রঙের গ্রোথ দেখা যায়, যার নাম টেরিজিয়াম (pterygium)।
  • এটা এমনিতে কোন সমস্যা না। কিন্তু চোখের রঙিন অংশ অর্থাৎ কর্নিয়াতে এটা ছড়িয়ে পড়লে দৃষ্টি সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • ভাগ্যক্রমে টেরিজিয়াম বিস্তার লাভ করে খুবই ধীর গতিতে। এবং পিংগুয়েকুলার মতোই এটাকে তুলে ফেলা যায়।
  • একে বাড়তে দিলে টেরিজিয়াম কর্নিয়ার ওপর একটা আস্তরণ তৈরি করে যার ফলে দৃষ্টি সমস্যা দেখা দেয়।

Read More:- Top 100 Latest Current Affairs | Daily Current Affairs 2022 ( 11 to 14th May)| Most Important

Related Articles

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

Latest Articles